• দেশে স্থিতিশীলতা ফিরে আসলে নিশ্চয়ই শিক্ষা কারিকুলাম প্রনয়ন হবে।
    সে খেত্রে আমার কয়েকটা প্রস্তাব।
    সচেতন মহল এবং সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সংস্থা বিবেচনা করবেন ঃ
    ১। শিক্ষার সকল স্তরে মুসলমানদের জন্য পবিত্র কুরআন ও অমুসলিমদের জন্য স্বস্ব ধর্মীয় শিক্ষা চালু করা।
    ২। শিকার সকল স্তরে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) সাহাবায়ে কেরাম, বৈগগানিক,উদ্যোগত,সহ মহা মনিষীদের জীবন ও কর্ম সেলেবাস ভুক্ত করা।
    ৩।শিশু অধিকার ও মানবাধিকারের কিছু ধারা শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত করা।
    ৪। পিতা- মাতা, শিক্ষকসহ প্রতিবেশীদের প্রতি সম্মান ও দায়িত্ব কর্তব্য বিষয়ে পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করা।
    ৫। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ সামাজিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি দায়ীত্বানুভুতি জাগ্রত করা।
    ৬। মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতনতার বিষয়ে পাঠ্যক্রমে রাখা।
    ৭। আদর্শ নাগরিকের গুনাবলী ও দায়ীত্ব কর্তব্য।
    ৮। ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার সু ফল।
    ৯। দার্যোগ আত্মরক্ষা ও উদ্ধার কর্যক্রমের প্রশিক্ষণ দান।
    ১০। সমিতি সংঘ,ক্লাব গঠন ও সংঘবদ্ধ জীবনের গুরুত্ব।
    ১১।নেতৃত্ব দান ও কর্মী পরিচালনা কৌশল।
    ১২। সাপে কাটা, আগুনে পোড়া সহ প্রাথমিক চিকিৎসা শিক্ষা দেয়া।
    ১৩।দারিদ্র, পংগুসহ অসহায় মানবতার সেবা করা।
    ১৪। সাহসিকতা,সত্যবাদিতা, ক্ষমা, উদারত,ধৈর্যসহ ভালো বাসা ও বিনয়ী রূপে গড়েতোলা।
    ১৫। যৌতুক, সন্ত্রাস ও সামাজিক অনাচার বিরোধী কর্মকান্ড।
    ১৬। আদর্শ চরিত্র গঠনের জন্য শিক্ষনিয় গল্প কবিতা সন্যিবিশিষ্ঠ করা।
    ১৭। কর্মমুখি শিক্ষা চালুকরা।
    এবং আরো উপযোগী ও প্রয়োজনীয় বিষয়াবলি সমৃদ্ধ কারিকুলাম প্রনয়ন করা।
    দেশে স্থিতিশীলতা ফিরে আসলে নিশ্চয়ই শিক্ষা কারিকুলাম প্রনয়ন হবে। সে খেত্রে আমার কয়েকটা প্রস্তাব। সচেতন মহল এবং সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সংস্থা বিবেচনা করবেন ঃ ১। শিক্ষার সকল স্তরে মুসলমানদের জন্য পবিত্র কুরআন ও অমুসলিমদের জন্য স্বস্ব ধর্মীয় শিক্ষা চালু করা। ২। শিকার সকল স্তরে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) সাহাবায়ে কেরাম, বৈগগানিক,উদ্যোগত,সহ মহা মনিষীদের জীবন ও কর্ম সেলেবাস ভুক্ত করা। ৩।শিশু অধিকার ও মানবাধিকারের কিছু ধারা শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত করা। ৪। পিতা- মাতা, শিক্ষকসহ প্রতিবেশীদের প্রতি সম্মান ও দায়িত্ব কর্তব্য বিষয়ে পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করা। ৫। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ সামাজিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি দায়ীত্বানুভুতি জাগ্রত করা। ৬। মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতনতার বিষয়ে পাঠ্যক্রমে রাখা। ৭। আদর্শ নাগরিকের গুনাবলী ও দায়ীত্ব কর্তব্য। ৮। ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার সু ফল। ৯। দার্যোগ আত্মরক্ষা ও উদ্ধার কর্যক্রমের প্রশিক্ষণ দান। ১০। সমিতি সংঘ,ক্লাব গঠন ও সংঘবদ্ধ জীবনের গুরুত্ব। ১১।নেতৃত্ব দান ও কর্মী পরিচালনা কৌশল। ১২। সাপে কাটা, আগুনে পোড়া সহ প্রাথমিক চিকিৎসা শিক্ষা দেয়া। ১৩।দারিদ্র, পংগুসহ অসহায় মানবতার সেবা করা। ১৪। সাহসিকতা,সত্যবাদিতা, ক্ষমা, উদারত,ধৈর্যসহ ভালো বাসা ও বিনয়ী রূপে গড়েতোলা। ১৫। যৌতুক, সন্ত্রাস ও সামাজিক অনাচার বিরোধী কর্মকান্ড। ১৬। আদর্শ চরিত্র গঠনের জন্য শিক্ষনিয় গল্প কবিতা সন্যিবিশিষ্ঠ করা। ১৭। কর্মমুখি শিক্ষা চালুকরা। এবং আরো উপযোগী ও প্রয়োজনীয় বিষয়াবলি সমৃদ্ধ কারিকুলাম প্রনয়ন করা।
    Like
    1
    0 Commenti 0 condivisioni 2K Views 0 Anteprima
  • 0 Commenti 0 condivisioni 985 Views 0 Anteprima
  • Ttt
    Ttt
    0 Commenti 0 condivisioni 323 Views 0 Anteprima
  • 0 Commenti 0 condivisioni 683 Views 0 Anteprima
  • 0 Commenti 0 condivisioni 808 Views 9 0 Anteprima
  • 0 Commenti 0 condivisioni 740 Views 5 0 Anteprima
  • 0 Commenti 0 condivisioni 694 Views 7 0 Anteprima