ওয়েব ডিজাইন ও বর্তমান বিশ্ব
একুশ শতকে এসে সারা বিশ্বে প্রতি মিনিটে প্রায় ১৭৫ টি এবং প্রতিদিন ২,৫২,০০০ ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৫ বিলিয়নেরও বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে ।এর সবগুলোই কেউ না কেউ ডিজাইন করেছে । সুতরাং একজন ওয়েব ডিজাইনারের ব্যাপক চাহিদা ।

একটা ওয়েব সাইটের বাহ্যিক অবকাঠামো কেমন হবে তা ডিজাইন করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইন । যিনি ওয়েব ডিজাইন করেন তাকে ওয়েব ডিজাইনার বলে ।বর্তমানে ওয়েব ডিজাইনারদের সৃজনশীলতা এবং দক্ষতাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হয়।
কনটেন্ট রাইটিং কি? আর্টিকেল লেখার কৌশল বা কনটেন্ট রাইটিং টিপস।
বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে যেমন কাস্টম ডিজাইন তৈরি করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি বেশ সময়স্বাপেক্ষ এবং খুবই চাহিদাসম্পন্ন। কাস্টম ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে এইচটিএমএমল, সিএসএস,জাভাস্ক্রিপ্ট, জেকুয়েরি, পিএইচপি, মাইএসকিউয়েল, এজাক্স ল্যাঙ্গুয়েজে দক্ষ হতে হয়। বর্তমানে কাস্টম ডিজাইন করাই থাকে এমন কিছু জনপ্রিয় সাইট দিয়েও চমৎকার সব ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এমন জনপ্রিয় সাইটগুলো হলোঃ ওয়ার্ডপ্রেস (wordpress), উইক্স (Wix), স্কয়ারস্পেচ (Squarespace), শপিফাই (Shopify) ইত্যাদি।
ওয়েবসাইট ডিজাইনারদের চাহিদা সময়ের সাথে সাথে বাড়ছে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেমনঃ freelancer, fiverr, upwork, people per hour গুলোতে ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপারদের চাহিদা চোখে পড়ার মতো। আপনার দক্ষতা এবং বুদ্ধির সংমিশ্রণ ঘটিয়ে আপনি ক্লায়েন্টকে খুশি করতে পারেন। এভাবে আপনার ব্যক্তিগত আর্থিক চাহিদা যেমন মিটবে, তেমনি দেশের অর্থনৈতিক উৎকর্ষ সাধন হবে। Web Design vs Web Developer ওয়েব ডিজাইনার VS ওয়েব ডেভেলপার
আপনি হয়ে উঠবেন- সোনার বাংলাদেশের সোনার মানুষ।
সাধারণত যতদিন ওয়েবসাইট থাকবে ততদিন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদাও থাকবে। দিনদিন ওয়েবসাইটের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।যেকোনো মার্কেটপ্লেসে একজন ওয়েব ডেভেলপার তার কাজের ধারা অনুযায়ী ঘন্টায় ২০ ডলার থেকে একশ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করে থাকে। বাংলাদেশে এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন যারা সাধারণত কাজের ধারণা দিয়ে ঘণ্টায় এক’শ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকে।ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে দক্ষ করে তুললে বর্তমান বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব।